সুপার ফুড -ব্ল্যাক রাইস (কালো চাল)
450৳ Original price was: 450৳ .320৳ Current price is: 320৳ .
আপনি জেনে হয়তো আশ্চর্য হবেন যে, ভাত খেয়েও ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়।
উপকারিতা:
- এন্টিঅক্সিডেন্টস-এ ভরপুর: রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
- ধমনী পরিষ্কার রাখে: হৃৎপিণ্ড সুস্থ রাখে।
- ডিটক্সিফিকেশন: দেহকে ডিটক্সিফাই করতে সাহায্য করে।
- ফাইবারের উত্তম উৎস: হজমে সাহায্য করে।
- ডায়াবেটিস রোধে সাহায্য: রক্তে চিনি শোষণের পরিমাণ কমায়।
- ক্যালোরি কম: স্থূলতা প্রতিরোধ করে।
- কম গ্লাইসেমিক এবং গ্লুটেন-মুক্ত।
- উদ্ভিদ-ভিত্তিক প্রোটিন: অ্যামিনো অ্যাসিড।
- পুষ্টিগুণ: C3G (Cyanidin-3-Glucoside), ভিটামিন B & E, নিয়াসিন, থায়ামিন, ম্যাগনেসিয়াম, আয়রন এবং ফসফরাস।
Availability: 87 in stock (can be backordered)
সুপার ফুড – ব্ল্যাক রাইস (কালো চাল)–
বর্তমানে বাংলাদেশে জনপ্রিয়তা কম থাকলেও হাজার হাজার বছর ধরে এশিয়ার বিভিন্ন অঞ্চলে ব্ল্যাক রাইস বা কালো চাল খাওয়া হচ্ছে। শত শত বছর ধরে এটি কেবলমাত্র চীনা রাজপরিবারগুলোর জন্য সংরক্ষিত ছিল। প্রাচীন চীনের রাজপরিবার এবং আদালতের জন্য সংরক্ষিত “সম্রাটের চাল” আয়ু বাড়ায় বলে বিশ্বাস করা হত।
বর্তমানে ব্ল্যাক রাইস আবার জনপ্রিয়তা পাচ্ছে এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, অস্ট্রেলিয়া ও ইউরোপ জুড়ে স্বাস্থ্যকর খাদ্যের দোকানগুলো থেকে প্রচুর পরিমাণে বিক্রি হচ্ছে, কারণ কালো রঙের এই চাল কিছুদিন আগেই “সুপারফুড“ হিসাবে খ্যাতি পেয়েছে।
উপকারিতা:
- এন্টি-অক্সিডেন্টস এ ভরপুর: রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
- ধমনী পরিষ্কার রাখে: হৃৎপিণ্ড সুস্থ রাখে।
- ডি-টক্সিফিকেশন: দেহকে ডিটক্সিফাই করতে সাহায্য করে।
- ফাইবারের উত্তম উৎস: হজমে সাহায্য করে।
- ডায়াবেটিস রোধে সাহায্য: রক্তে চিনি শোষণের পরিমাণ কমায়।
- ক্যালোরি কম: স্থূলতা প্রতিরোধ করে।
- কম গ্লাইসেমিক এবং গ্লুটেন-মুক্ত।
- উদ্ভিদ-ভিত্তিক প্রোটিন: অ্যামিনো অ্যাসিড।
- পুষ্টিগুণ: C3G (Cyanidin-3-Glucoside), ভিটামিন B & E, নিয়াসিন, থায়ামিন, ম্যাগনেসিয়াম, আয়রন এবং ফসফরাস।
পুষ্টি উপাদান:
আধা কাপ সিদ্ধ অথবা প্রায় ১/৪ কাপ অসিদ্ধ ব্ল্যাক রাইসে নিচের পুষ্টি উপাদান গুলো থাকে (পরিবেশনা- ১ জনের জন্য):
- ক্যালরি: ১৬০ গ্রাম
- চর্বি: ১.৫ গ্রাম
- কার্বোহাইড্রেট: ৩৪ গ্রাম
- ফাইবার: ২ গ্রাম
- প্রোটিন: ৫ গ্রাম
রন্ধন প্রক্রিয়া:
এর ঘনত্ব মেশিনে রিফাইন করা সাদা চালের চেয়ে বেশি হওয়ায় রান্নায় সময় বেশি লাগে। এজন্য:
- রান্নার আগে অন্তত এক ঘন্টা চাল পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। এর চেয়ে বেশি রাখলে আরো ভালো।
- এরপর চাল ভালোভাবে ধুয়ে চুলায় বসিয়ে দিন।
- প্রতি এক কাপ চালের জন্য ২ কাপ পানি দিয়ে সিদ্ধ করুন।
- অন্তত আধ ঘন্টা সিদ্ধ করতে হবে যদি চাল আগে ভিজিয়ে রেখে থাকেন। ভিজিয়ে না থাকলে এক ঘন্টা বা এর চেয়েও বেশি সময় লাগতে পারে।
- সময় হলে সাধারণ চালের মতোই একটা/দুটা চাল টিপে পরীক্ষা করে দেখুন সিদ্ধ হয়েছে কিনা। হয়ে গেলে নামিয়ে ফেলুন।
ওজন বেড়ে গেলে শরীরে বিভিন্ন রোগ বাসা বাঁধে। তাই অতিরিক্ত ওজন থাকলে অবশ্যই কমিয়ে ফেলতে হবে। ভাত খেলে ওজন বাড়ে, এটি সাধারণ ধারণা। আপনি জেনে হয়তো আশ্চর্য হবেন যে, ভাত খেয়েও ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়।
শুধু তাই নয় কুচকুচে কালো চালের ভাত ডায়াবেটিস ও ক্যানসার রোগীদের জন্য ম্যাজিক পথ্য। এই কালো চালের ভাত ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করে। কালো এই চাল ফুটে যে ভাত হয়, তা পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ ও রোগ প্রতিরোধে সেরা।
গবেষকরা বলছেন, ক্যানসার প্রতিরোধে সক্ষম এই কালো চাল। তাছাড়া ডায়াবেটিস আক্রান্ত রোগীরাও গর্ভবতী নারীরা এ চালের ভাত খেলে উপকার পাবেন। শুধু ভাত নয়, পায়েস, খিচুড়ি, বিরিয়ানিও রান্না করতে পারেন এই চাল দিয়ে। কালো চাল (বেগুনি চাল হিসাবেও পরিচিত) হল ধানের এক জাতীয় বিশেষ ধরনের প্রজাতি। এর বিভিন্ন প্রকরণের মধ্যে কয়েকটি বেশ আঠালো বা চটচটে চাল উৎপাদন করে। বিভিন্ন ধরনের প্রকরণের মধ্যে রয়েছে ইন্দোনেশীয় কালো চাল, ফিলিপাইন বালাতিনা চাল, এবং থাই জুঁই (জেসমিন) কালো চাল। মণিপুরে এই কালো চাল চক-হাও নামে পরিচিত। সে অঞ্চলে কালো চাল থেকে তৈরি নানান মিষ্টান্ন অনুষ্ঠানাদিতে মূল ভোজনপর্বে পরিবেশন করা হয়। বাংলাদেশে এটি কলো ধানের চাল নামে পরিচিত এবং পোলাও বা পায়েস ভিত্তিক মিষ্টান্ন তৈরি করতে ব্যবহৃত হয়। কালো চালের খোসা অ্যান্থোসায়ানিনসমৃদ্ধ। এই চালের শস্যদানায় আঁশের পরিমাণ বাদামি চালের সমপরিমাণ এবং এর স্বাদও বাদামি চালের মত।
কালো চালের রঙ গাঢ় কালো হয়ে থাকে এবং সিদ্ধ হয়ে গেলে সাধারণত গাঢ় বেগুনি হয়ে যায়। এর গাঢ় বেগুনি বর্ণের জন্য মূলত দায়ী অ্যান্থোসায়ানিন উপাদানগুলি, যা অন্যান্য রঙের চালের তুলনায় ওজনে বেশি। এটি জাউ, মিষ্টান্ন, চিরাচরিত চীনা কালো চালের পিঠা, রুটি এবং নুডলস তৈরির জন্যও উপযুক্ত।
গুণ:
- অ্যান্থসায়ানিন বেশি থাকে: এটি একটি ক্যান্সার প্রতিরোধী অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট।
- ফাইবার বেশি থাকে: এ চালের ভাত শরীরে গ্লুকোজ তৈরি করে খুব ধীর গতিতে। ফলে শরীরে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে। তাই এ চালকে ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য খুব কার্যকর বলা হয়।
- আমিষ, ভিটামিন, জিংক, খনিজ পদার্থ বেশি: সাধারণ চালের চেয়ে অন্তত তিনগুণ বেশি থাকে।
কালো চালের উপকারিতা:
- বিভিন্ন পুষ্টির ভাল উৎস বলে একে “সুপার ফুড” বলা হয়ে থাকে।
- অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট সমৃদ্ধ।
- উদ্ভিদ যৌগিক অ্যান্থোসায়ানিন রয়েছে।
- হার্টের স্বাস্থ্য বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করে।
- এন্টি-ক্যান্সার বৈশিষ্ট্য আছে।
- চোখের স্বাস্থ্য সমর্থন করে।
- প্রাকৃতিকভাবে আঠালো মুক্ত।
- ওজন হ্রাসে সাহায্য করে।
- রক্তে শর্করার মাত্রা কম।
- ফ্যাটি লিভার রোগের ঝুঁকি হ্রাস করতে পারে।
- রান্না করা ও প্রস্তুত করা সহজ।
Related Products
429৳ Original price was: 429৳ .349৳ Current price is: 349৳ .
1,899৳ Original price was: 1,899৳ .1,299৳ Current price is: 1,299৳ .
1,899৳ Original price was: 1,899৳ .1,299৳ Current price is: 1,299৳ .
Reviews
There are no reviews yet.